৯ মে ২০২১, রবিবার, ৭:৪৩

ঢাকায় পানির স্তর বছরে এক থেকে ৩ মিটার পর্যন্ত নিচে নেমে যাচ্ছে

দিনদিন আশঙ্কাজনকহারে নেমে যাচ্ছে ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর। গবেষকরা বলছেন প্রতি বছর ঢাকায় পানির স্তর এক মিটার থকে ৩ মিটার পর্যন্ত নিচে নেমে যায়। গেলো ৫০ বছরে ঢাকার পানির স্তর এভাবে নেমে গেছে প্রায় ৭০ মিটার। মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত উত্তোলনকেই দায়ি করছেন বিশেষজ্ঞরা। সংকট মোকাবেলায় মাটির উপরিভাগের পানির ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দেন তারা।

কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে কেবল বোরো মৌসুমে সেচের পানি ৭৫ ভাগের যোগান আসে ভূ-গর্ভস্থ উৎস থেকে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যমতে, দেশে মোট ব্যবহৃত পানির প্রায় ৭৯ শতাংশ ভূগর্ভস্থ ও ২১ শতাংশ ভূ-উপরিস্থ। ব্যবহৃত পানি সম্পদের ৯০ ভাগ ব্যবহার হচ্ছে কৃষি ও সেচ এবং শিল্প কারখানায়।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের জরিপ বলছে, সারাদেশে গৃহস্থালী ও খাবার পানির চাহিদার ৯৪ শতাংশই ভূগর্ভস্থ উৎস হতে আসে। ভূগর্ভস্থ পানির মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারে স্তর অনেক নিচে নেমে যাচ্ছে।

বিশেজ্ঞরা বলছেন, নদী-খাল খননের পাশাপাশি মাটির ওপরের পানি ব্যবহারে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে।
কৃষিকাজে নদী খাল বিলের পানির ব্যবহার বাড়াতে ৮ হাজার ৭২২ কিলোমিটার খাল পুণ:খনন করেছে বিএডিসি।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, মহানগর ও সিটি করপোরেশন এলাকায় নদীর পানি শোধন করে মানুষের সুপেয় পানির চাহিদা মেটানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

২০৩০ সালে শুধু ঢাকা শহরেই পানির দৈনিক চাহিদা হবে ৫০০ কোটি লিটার, আর সারা দেশে চাহিদার পরিমাণ দাঁড়াবে ৫০ হাজার কোটি লিটারে।দিনদিন আশঙ্কাজনকহারে নেমে যাচ্ছে ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর। গবেষকরা বলছেন প্রতি বছর ঢাকায় পানির স্তর এক মিটার থকে ৩ মিটার পর্যন্ত নিচে নেমে যায়। গেলো ৫০ বছরে ঢাকার পানির স্তর এভাবে নেমে গেছে প্রায় ৭০ মিটার। মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত উত্তোলনকেই দায়ি করছেন বিশেষজ্ঞরা। সংকট মোকাবেলায় মাটির উপরিভাগের পানির ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দেন তারা।

কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে কেবল বোরো মৌসুমে সেচের পানি ৭৫ ভাগের যোগান আসে ভূ-গর্ভস্থ উৎস থেকে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যমতে, দেশে মোট ব্যবহৃত পানির প্রায় ৭৯ শতাংশ ভূগর্ভস্থ ও ২১ শতাংশ ভূ-উপরিস্থ। ব্যবহৃত পানি সম্পদের ৯০ ভাগ ব্যবহার হচ্ছে কৃষি ও সেচ এবং শিল্প কারখানায়।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের জরিপ বলছে, সারাদেশে গৃহস্থালী ও খাবার পানির চাহিদার ৯৪ শতাংশই ভূগর্ভস্থ উৎস হতে আসে। ভূগর্ভস্থ পানির মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারে স্তর অনেক নিচে নেমে যাচ্ছে।

বিশেজ্ঞরা বলছেন, নদী-খাল খননের পাশাপাশি মাটির ওপরের পানি ব্যবহারে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে।কৃষিকাজে নদী খাল বিলের পানির ব্যবহার বাড়াতে ৮ হাজার ৭২২ কিলোমিটার খাল পুণ:খনন করেছে বিএডিসি।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, মহানগর ও সিটি করপোরেশন এলাকায় নদীর পানি শোধন করে মানুষের সুপেয় পানির চাহিদা মেটানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

২০৩০ সালে শুধু ঢাকা শহরেই পানির দৈনিক চাহিদা হবে ৫০০ কোটি লিটার, আর সারা দেশে চাহিদার পরিমাণ দাঁড়াবে ৫০ হাজার কোটি লিটারে।

https://dailysangram.com/post/452125