১. মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে যুগপৎ নৈতিক ও কর্মমুখী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ব্যাপকতর করা হবে।
২. প্রতিভা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টিসহ অশিক্ষিত ও স্বল্প শিক্ষিত কর্মক্ষম যুবসমাজের জন্য প্রযুক্তি নির্ভর, কর্মমুখী ও কারিগরি প্রশিক্ষণের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা এবং আত্মকর্মসংস্থানের লক্ষ্যে সহজশর্তে ব্যাংক ঋণ ও নানাভাবে অর্থায়নসহ সকল প্রকার সহযোগিতা প্রদান করা হবে।
৩. উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিভিন্ন ট্রেড ও ভোকেশনাল কোর্স চালু করা হবে।
৪. দক্ষ, আধা দক্ষ ও অদক্ষ লোকদের জন্য বিদেশে ব্যাপক কাজের সুযোগ সৃষ্টি এবং বিদেশে লোক প্রেরণে সাথে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা দূর করা হবে।
৫. প্রতিবন্ধীদেরকে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তোলা হবে। আত্ম নির্ভরশীলতা অর্জনে ব্যাপক ক্ষুদ্রঋণ সহযোগিতা দেয়া হবে।
৬. তথ্য প্রযুক্তিকে উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের হাতিয়ার হিসেবে ব্যাপকভাবে কাজে লাগানো হবে।
৭. ব্যাংকগুলোকে তাদের বিনিয়োগের একটা অংশ আত্মকর্মসংস্থান মূলক প্রকল্পে ব্যবহারের জন্য উৎসাহিত করা হবে।
৮. পর্যটন শিল্পকে ব্যাপকভাবে সম্প্রসারণ করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে বিকশিত করা হবে। পর্যটক হিসেবে দেশের জনগণকে আকৃষ্ট করার মত পদক্ষেপ নেয়া হবে। পর্যটন শিল্পে ইতিহাস, ঐতিহ্য, স্বকীয়তা ফুটিয়ে তোলা হবে।
৯. জেলখানার নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষাকে আরও গুরুত্ব দেয়া হবে।