১৬ আগস্ট ২০২৩, বুধবার, ৬:১৬

মাওলানা সাঈদীর নামাজে জানাজায় সুখরঞ্জন বালি

পিরোজপুর জেলার ইন্দুরকানী উপজেলার পাড়েরহাট বন্দরের নিকট উমেদপুর গ্রামের বাসিন্দা বিশারঞ্জন বালি হত্যা মামলার সাক্ষী তার ছোট ভাই সুখরঞ্জন বালি (৭০) মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর নামাজে জানাজায় উপস্থিত হন। তিনি এ প্রতিনিধিকে বলেন, মাওলানা সাঈদী আমার জানা মতে রাজাকার ছিলেন না এবং আমার বড় ভাই বিশা বালিকে হত্যাও করেননি। তার বিরুদ্ধে আমার বাড়ির পাশের মাহাবুবুর রহমানকে আমার ভাই হত্যা মামলার বাদি করা হয়। আমাকে বাদি না করে ভাই হত্যা মামলার সাক্ষী করা হয়।

হত্যাকারীরা আমার বাড়িতে আসার সংবাদ পেয়ে আমি আমার মাকে নিয়ে ঘরের পাশের পায়খানার মধ্যে পালিয়ে ছিলাম। যারা আমার বাড়িতে এসে লুটপাট ও আমার ভাইকে হত্যা করেছে তাদের মধ্যে মাওলানা সাঈদী ছিলেন না। আমার বয়স তখন ২১/২২ বছর। তিনি বলেন, ‘আমি সাক্ষী না দেয়ায় রহস্যজনক কারণে হাইকোর্ট চত্বর থেকে আমাকে অপহরণ করে গুম করে পাশর্^বর্তী দেশে পাঠানো হয়। আমি সে দেশে জেল খেটে বাড়ি এসেছি।

https://www.dailynayadiganta.com/first-page/770162