২৯ আগস্ট ২০২৫, শুক্রবার

ডুমুরিয়া-ফুলতলার বিভিন্ন স্থানে পথসভা ও ভোটার সমাবেশ অনুষ্ঠিত

সরকার প্রধান ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভূমিকার জন্য নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে- মিয়া গোলাম পরওয়ার

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন। ঘোষিত রোডম্যাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কথায় জনগণ সন্তুষ্ট হতে পারেনি। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন সংবিধানে নেই এ কথা নির্বাচন কমিশনার বলতে পারেন না। নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে এটার কোন কথা সংবিধানে নেই। জনগণের আকাঙ্খা অনুযায়ী ঐক্যমত্য কমিশনের সর্বসম্মত জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অথচ জুলাই সনদ এখনো চূড়ান্ত হয়নি এবং সকল দলের সাক্ষর হয়নি এই মুহর্তে এমন প্রশ্ন তোলা অপ্রাসঙ্গীক এবং অবান্তর। এতেই সন্দেহ তৈরি হয় যে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের উপর কোন পরাশক্তি অথবা কোন প্রভাবশালী মহলের চাপ আছে কি না যার সামনে তারা মাথা নত করতে বাধ্য হচ্ছে। আমরা স্পষ্ট বলেছি যে, নির্বাচন, জনপ্রশাসন, পুলিশ, সংবিধান সংস্কারে যে সব বিষয়ে সব দল একমত হয়েছে সেগুলো চূড়ান্ত করে সকল দলের স্বাক্ষর গ্রহণ করে তারপর নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক করতে হবে। তাইলেই জনগণ বুঝবে সরকার প্রধান ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ওয়াদা ঠিক আছে।

তিনি বলেন, সংস্কার নিয়ে দেশে নতুন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সংস্কার ও বিচার দৃশ্যমান হওয়ার আগে বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না। তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার এবং আওয়ামী লীগের দোষীদের বিচার দৃশ্যমান করার আহবান জানান।

শুক্রবার (২৯ আগস্ট) সকাল থেকে রাত অবধি ডুমুরিয়া ও ফুলতলা উপজেলা বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ, লিফলেট বিতরণ, পথসভা ও ভোটার সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এ আহবান জানান।

আমভিটা বাজারের পথসভা রংপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি মাওলানা আব্দুল মান্নান এর সভাপতিত্বে ও ইউনিয়ন সেক্রেটারি রাশিদুল ইসলাম এর সঞ্চালনায়, থুকড়া বাজারের পথসভা রঘুনাথপুর ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর শেখ বিল্লাহ হোসেন এর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মাওলানা মাহমুদ আলম এর সঞ্চালনায়, শোলগাতিয়া বাজারের ভোটার সমাবেশ ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর মোস্তফা কামাল এর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি তৈয়েবুর রহমান জোয়ার্দার এর সঞ্চালনায় এবং হাসানপুর সরকারি স্কুল মাঠে ভোটার সমাবেশ ফিরোজ আহম্মেদ গাজীর সভাপতিত্বে ও হেদায়েত হালদারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। এ সব পথসভা ও ভোটার সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি মিয়া গোলাম পরওয়ার। বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মুন্সি মিজানুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য এডভোকেট আবু ইউসুফ মোল্লা, ঢাকা মহানগরী উত্তরের শুরা সদস্য মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম আল ফয়সাল, ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ড. একরাম উদ্দিন সুমন, ডুমুরিয়া উপজেলা আমীর মাওলানা মোক্তার হোসেন, নায়েবে আমীর গাজী সাইফুল্লাহ, সেক্রেটারি মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, সহকারী সেক্রেটারি মাস্টার আব্দুর রশীদ বিশ্বাস, যুববিভাগের সভাপতি বি এম আলমগীর হোসেন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের নেতা মাওলানা সাইদুল্লাহ হোসাইন, উপজেলা ছাত্রশিবির সভাপতি মফিজুর রহমান, উপজেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য যথাক্রমে আমানুল্লাহ হালদার, মাওলানা ফয়েজ উদ্দিন হালদার, মাওলানা হাফিজুর রহমান, উপজেলা হিন্দু কমিটির সহ সভাপতি বাবু কানাইলাল কর্মকার, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ দেব প্রসাদ মন্ডল, ধামালিয়া ইউনিয়ন আমীর মোস্তাক আহমেদ চৌধুরী, জিল্লুর রহমান রিপন, সবুজ গাজী, আনোয়ারুল কবির, নুর ইসলাম জোয়ার্দার, ফেরদৌস হোসেন গাজী, হুমায়ুন ফকির, মোস্তাফিজুর রহমান বিশ্বাস, খায়রুল ইসলাম ফকির, মোকাদ্দেস মোল্লা, মাওলানা মাহবুবুর রহমান, ইলিয়াস হোসেন মোড়ল, হাসানপুর সার্বজনীন পূজা মন্দির চত্তরে বাবু অরূপ রায়ের সভাপিত্বে সমির রায় পরিচালনায় হিন্দু সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। পরে সেক্রেটারি জেনারেল মিকশিমিল বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুম্মার নামাজের খুৎবা দেন এবং নামাজ আদায় করেন।

বিকেল ৩টায় মহিলা সমাবেশ মিকশিমিল রুদাঘরা উচ্চ বিদ্যালয়ে ইউনিয়ন আমীর মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি তৈয়েবুর রহমান জোয়ার্দার এর সঞ্চালনায় এবং বিকেল ৪টায় রুদাঘরা মাঝের পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোটার সমাবেশ ইউনিয়ন আমীর মোস্তফা কামাল এর সভাপতিত্বে ও কারী ফেরদৌস গাজী পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমাদের সামনে ব্যালটের যুদ্ধ আসছে। সৎ লোক এবং আল্লাহর আইনের নেতৃত্বের পক্ষে যারা থাকবে ব্যালটে সিল মেরে বাতিলকে পরাজিত করে হককে বিজয়ী করতে হবে। এতদিন দলীয় সরকারের অধীনে হয়েছে বলে সঠিক রায় হয়নি। যেখানে ভোট দিতে গেছেন যাওয়ার আগেই ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। আশা করি আমরা এবার ভোট দিতে পারবো। অতীতে আপনারা ভোট দিয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। এবার ভোট দিয়ে পরীক্ষা করুন দেশটা কেমন চলে। তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৫৪ বছরের অশিক্ষা, কু-শিক্ষা, চরিত্রহীনতা, অমানবিকতার অবক্ষয়ে দেশ ও সমাজ তছনছ হয়ে গেছে। তারা চুরি, ডাকাতি, খুন, যেনা, ব্যাভিচার, চাঁদাবাজী, সন্ত্রাসী, লুটপাট করেছে। যারা শাসন করেছে তারা এগুলো দমন করতে পারেনি। তিনি বলেন, ইসলামী দল রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গেলে ধর্ম বর্ণ সকল মানুষ ভাল থাকা যায় এ জন্য নতুন বাংলাদেশ গড়তে আমাদের দাঁড়ি পাল্লায় ভোট দিতে হবে। এতদিন মন্দিরে হামলা, বাড়িতে হামলা, ঘের দখল, চাঁদাবাজী, অন্যদলের লোকেরা করেছে। আমাদের লোকেরা পূজায় মন্দিরে পাহারা দিয়ে সাহস ও সান্ত্বনা জুগিয়েছে। সৎ ও আদর্শ ব্যক্তিরা এসব করেনা। সৎ নেতৃত্বে যদি সৎ মানুষ দায়িত্বে থাকে তাহলে হিন্দু ধর্মের লোকেরা নিরাপদে থাকবে।

তিনি বলেন, এতদিন যারা লুটপাট করে খেয়েছে তাদের ছুড়ে ফেলে নতুনদের আসার সুযোগ করে দিন। জামায়াতে ইসলামী শান্তির সমাজ গঠনে কাজ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম, সেই শান্তি সমাজে ছড়িয়ে দিতে হলে ইসলামী সমাজ বিনির্মাণ করতে হবে। হিন্দুদের বন্ধু সেজে যারা হিন্দুদের সম্পদ দখল করেছে, হিন্দুদের উপর জুলুম করেছে তারা এসব অপবাদ ইসলামী দলগুলোর উপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেও হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন সাক্ষ্য দিচ্ছে, কোন ইসলামী দল তাদের উপর জুলুম করেনি। বরং জামায়াতে ইসলামী তাদের সম্পদ রক্ষায় ভূমিকা রেখেছে।

গোলাম পরওয়ার বলেন, আগামী নির্বাচনে আপনাদের দোয়া এবং সমর্থনে বিজয়ী হলে সন্ত্রাস, টেন্ডারবাজী, দখলবাজী এবং দুর্নীতিমুক্ত এলাকা গড়ে তুলবো। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মানুষের একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আগামীতে যদি সৎ লোকের নেতৃত্ব নিয়ে আসা যায়, তাহলে দেশে সৎ নেতৃত্বে সুশাসন প্রতিষ্ঠা হবে। তিনি বলেন, এখন থেকে প্রতিটি ইউনিয়ন, গ্রাম, পাড়া-মহল্লাসহ প্রতিটি ঘরে ঘরে গিয়ে ন্যায় ইনসাফের প্রতীক দাড়িপাল্লার পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি করতে হবে। তিনি বলেন, দেশবাসী আর ২০১৪, ২০১৮ আর ২০২৪ এর মতো কোন নির্বাচন দেখতে চায়না। বিগত তিনটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, পুলিশলীগ মানুষকে ভোট দিতে দেয়নি। কেউ ভোট কেন্দ্রে গেলে ছাত্রলীগ আর যুবলীগের ছেলেরা বলেছে আপনারা বাড়ি চলে যান। আপনাদের ভোট হয়ে গেছে। জনগণ আজ পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত। বিগত ১৬-১৭ বছরের দুঃশাসন, দমন–পীড়ন ও অনিয়ম দেখে মানুষ আর সেই পথে ফিরতে চায় না। মানুষ এমন একটি দেশ চায়, যেটি পরিচালিত হবে ন্যায়ের ভিত্তিতে, যেখানে শাসক হবেন জনগণের সেবক, শোষক নয়।’ সাবেক এই এমপি বলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এমন একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গড়তে চায়, যেখানে থাকবে না অন্যায়, অত্যাচার, দুর্নীতি ও দুঃশাসন। পরস্পরের মধ্যে থাকবে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও ভ্রাতৃত্ববোধ। রাষ্ট্রের মালিকানা থাকবে জনগণের হাতে। তিনি আরও বলেন, ‘ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত, সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য জামায়াতে ইসলামীর দাওয়াত ঘরে ঘরে পৌঁছে দিন। আগামী নির্বাচনে ন্যায় ও ইনসাফের প্রতীক ‘দাঁড়িপাল্লা’তে ভোট দিয়ে তরুণ প্রজন্মের কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়তে এগিয়ে আসুন।’

বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় চুকনগর বাজার বণিক সমিতির কার্যালয়ে সভাপতি হাজী শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বাজারের ব্যবসায়ীদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময় চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব, লুটপাটের কারণে আপনারা ব্যবসা-বাণিজ্য ঠিকভাবে করতে পারেননি। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে পাওয়া নতুন বাংলাদেশে চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটমুক্ত ব্যবসা-বাণিজ্য আপনারা করবেন। কিন্তু দেখলাম শুধু সরকার পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু চাঁদাবাজি দখলবাজি কোনটাই কমেনি বরং বেড়েছে। আমি এমপি থাকাকালীন সময়ে এই ডুমুরিয়াকে সন্ত্রাসমুক্ত করে আপনাদের নির্বিঘ্নে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশ সৃষ্টি করে দিয়েছিলাম। আগামী নির্বাচনে যদি আমি আবার এমপি হতে পারি তাহলে আপনারা যাতে চাঁদাবাজ মুক্ত হয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারেন তার ব্যবস্থা করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় ফুলতলা বাজার গামছা চান্দিনায় ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান মোল্যার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, একটা দেশের উন্নতি অগ্রগতি নির্ভর করে ওই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি অগ্রগতির উপর। এই জন্য একটা নির্বাচিত সরকারের অনেকগুলি কাজের মধ্যে একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো ওই দেশের ব্যবসায়ীরা যাতে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য ঠিকঠাকভাবে করতে পারে তার পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়া। ব্যবসায়ীরা নিরাপদে নির্বিঘ্নে ব্যবসা করবে আর দেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে। কিন্তু আমাদের দেশে চলে তার উল্টো। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অধিক লাভের আশায় সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কালোবাজারি করে জিনিসপত্রের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে। ফলে দাম বেড়ে যায়। কিন্তু সৎ, নৈতিকতা সম্পন্ন বিবেকবান মানুষ এরকম করতে পারে না। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চায় এদেশের সৎ নৈতিকতা সম্পন্ন বিবেকবান ব্যক্তিরাই ব্যবসা-বাণিজ্য করবে। কিন্তু আমাদের দেশে ব্যবসায়ীরাও ভালো নেই। ব্যবসায়ীদের উপর চলছে নিরব চাঁদাবাজি। আবার চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে পাথর মেরে হত্যা করার ঘটনাও ঘটছে যা আইয়ামে জাহেলিয়াতকেও হার মানায়। আমরা এরকম অসভ্য বর্বর সমাজ চাইনা। আমরা বলতে পারি আল্লাহর রহমতে ও আপনাদের ভালোবাসায় জামায়াত যদি সরকার গঠন করতে পারে তাহলে ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে নিরাপদে ব্যবসা করতে পারবে। চাঁদার জন্য আর কোন ব্যবসায়ীকে হত্যার শিকার হতে হবেনা, কাউকে জীবন ভয়ে পালিয়ে বেড়াতে হবেনা।

সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মুন্সী মিজানুর রহমান, সহকারি সেক্রেটারি অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস ও প্রিন্সিপাল গাওসুল আযম হাদী, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাস্টার শেখ সিরাজুল ইসলাম, এডভোকেট আবু ইউসুফ মোল্যা, যুব বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা আল মুজাহিদ। মো. জাকারিয়া হুসাইনের পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন উপজেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক আব্দুল আলীম মোল্যা, নায়েবে আমীর অধ্যাপক মাওলানা শেখ মো. ওবায়দুল্লাহ, সেক্রেটারি মাওলানা সাইফুল হাসান খাঁন, কর্মপরিষদ সদস্য ড. আব্দুল আজিজ, যুব বিভাগের সভাপতি শেখ মো. আলাউদ্দিন, পেশাজীবী বিভাগের সভাপতি মো. নজরুল ইসলাম জমাদ্দার, ব্যবসায়ী মো. বরকতুল্লাহ ভুঁইয়া বাটুল, শেখ আবু তালেব, আবু সাঈদ ভুঁইয়া, পরিতোষ কুমার প্রমুখ।