১২ জানুয়ারি ২০২৪, শুক্রবার, ৩:১২

শৈত্যপ্রবাহে চার জেলার মানুষের অবস্থা জবুথবু

দেশের চার জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। শীত নিবারণের কাপড়ের অভাবে উত্তরাঞ্চলের দারিদ্র্যপীড়িত জেলাগুলোর মানুষের জবুথবু অবস্থা। স্বাভাবিক জীবনে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। ঠান্ডার কারণে ঘরের বাইরে বের হওয়া কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। নিরুপায় হয়ে ঘরের বাইরে বের হওযা  নিম্ন আয়ের মানুষগুলোর নিদারণ কষ্টে দিনাতিপাত করতে হচ্ছে। বিশেষ করে ঠান্ডাপীড়িত এলাকার শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগবালাই। এদিকে কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে দেখা যাচ্ছে না সূর্যের মুখ। এমন অবস্থা আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সপ্তাহ শেষে বৃষ্টির দেখা মিলতে পারে। 

 শৈত্যপ্রবাহ চলা জেলাগুলো হলো কিশোরগঞ্জ, পাবনা, দিনাজপুর ও চুয়াডাঙ্গা। দেশের কোথাও কোথাও দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

আবহাওযা অফিস জানিয়েছে, জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে জেঁকে বসেছে শীত। শৈত্যপ্রবাহ চলা জেলাগুলোতে দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা কাটেনি। দেখা যায়নি সূর্যের মুখ। দেশের অন্যত্রও একই অবস্থা। গতকাল শুক্রবার দেশের সর্বনি¤œ তাপমাত্রা  বৃহস্পতিবারের চেয়ে কমে যাওয়ায় শীত বেড়ে যায় আরও। কিশোরগঞ্জের নিকলী ও চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় গতকাল। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে,  শীতের তীব্রতা শনিবার থেকেই কমতে শুরু করবে। আবার আগামী মঙ্গলবার থেকে কিছুটা তাপমাত্রা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।

আবহাওয়া অফিসের তথ্য বলছে, গতকাল কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায় দেশের সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। একই তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়ও।  

এর আগেও বৃহস্পতিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় নিকলীতে, ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, শুক্রবার কিশোরগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা ও দিনাজপুরের ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ মাসজুড়েই শীত থাকবে। শুক্রবারের তুলনায় আজ শনিবার শীত সামান্য বাড়বে।

এদিকে পৌষের শেষে কনকনে ঠান্ডা বাতাসে স্থবিরতা নেমে এসেছে চুয়াডাঙ্গার জনজীবনে। ঠান্ডা বাতাসের সঙ্গে ঘনকুয়াশা ভোগান্তি বাড়িয়েছে আরও। দিনের বেশিরভাগ সময় দেখা মিলছে না সূর্যের। শুক্রবার চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৯ দশিমক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক রকিবুল হাসান জানান, তাপমাত্রা নেমেছে এক অঙ্কের ঘরে। বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ।  

রয়েছে বৃষ্টির পূর্বাভাসও। এটি সারা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের ঘনকুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাসে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। মধ্যবেলায় কিছুক্ষণের জন্য রোদের দেখা মিললেও হিমেল বাতাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে উত্তাপ ছড়াতে পারেনি সূর্য। এ কারণে দিনভর শীতে জবুথবু থাকতে হয়েছে বাসিন্দাদের।  

এদিকে ঠান্ডার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত রোগের প্রকোপ। সবচেয়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন শ্রমজীবী শিশুও বৃদ্ধরা। 

আাগামি কয়েক দিনের সম্ভাব্য পরিস্থিতি তুলে ধরে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।  মধ্যরাত থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘœ ঘটতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক বলেন, ঘন কুয়াশা খুব তাড়াতাড়ি কমবে না। আগামী তিন দিন কুয়াশা এমন থাকতে পারে। মঙ্গলবার থেকে মেঘ দেখা দিতে পারে। তাতে কোথাও কোথাও শীতের অনুভূতি আবার বাড়তে পারে বলে জানান ওমর ফারুক। তিনি বলেন, আগামী বৃহস্পতিবার থেকে দেশের কোনো কোনো স্থানে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। তাতে শীত আবার বাড়বে।

চুয়াডাঙ্গা সংবাদদাতা: চুয়াডাঙ্গায় এক দিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে ৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা আগেরদিন বৃহস্পতিবার ছিল ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। সকাল ৬টা এবং ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা ছিল চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনি¤œ তাপমাত্রা। ঘন কুয়াশায় সকাল ৬টায় দৃষ্টিসীমা ছিল ৫০০ মিটার ও বাতাশে আদ্রতা ছিল ১০০%।

এদিকে তীব্র শীত ও কুয়াশায় কাবু হয়ে পড়েছে চুয়াডাঙ্গা জনজীবন। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। রাত থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশার কারণে যান চলাচলে ধীরগতি দেখা যায়। তীব্র শীত উপেক্ষা করে কাজের সন্ধানে বের হওয়া খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছে বিপাকে।

মেহেরপুর জেলার সংবাদদাতা: মেহেরপুরে গত কয়েকদিন থেকেই ধীরে ধীরে জেঁকে বসতে শুরু করেছে শীত। তীব্র ঠান্ডার সাথে উত্তরের হিমেল হাওয়া ও ঘন কুয়াশা জন-জীবন একেবারেই অতিষ্ঠ করে তুলেছে। বেলা বাড়লেও কমছে না শীতের তীব্রতা। এতে করে নিম্ন আয়ের মানুষের আয়, রোজগার বন্ধ হয়ে গেছে। জেলার  খেটে খাওয়া মানুষ গরম কাপড় না থাকায়  শীতে প্রচন্ড কষ্ট করছে  বলে জানান। শুক্রবার সকাল ৬ টায় মেহেরপুরে চলিত মৌসুমের সর্বনিম্ন ৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকোর্ড করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার মেহেরপুরের তাপমাত্রা ছিল ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সাথে সাথে ঠান্ডা বাতাস মানুষকে একেবারে পাগল করে তুলছে। যার ফলে খুব প্রয়োজন ছাড়া মানুষজনকে খুব একটা ঘর থেকে বের হতে দেখা যাচ্ছে না। একদিকে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি অন্যদিকে আয় রোজগার কমে যাওয়া সব মিলিয়ে খুব কষ্টের মধ্যে রয়েছে দিনমজুররা।

গাইবান্ধা থেকে জোবায়ের আলী: কনকনে ঠান্ডা এবং শৈত্যপ্রবাহের কারণে গাইবান্ধার জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকার কারণে গত দু’দিন ধরে কোথাও সূর্যের দেখা মেলেনি। শীতের কারণে শিশু ও বয়স্ক মানুষেরা নানা রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে। এই শীতে অসহায় দরিদ্র দুঃস্থ মানুষেরা শীতবস্ত্রের অভাবে চরম দুর্দশার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। হিমেল হাওয়া এবং ঠান্ডার কারণে দিনমজুররা কাজে যেতে পারছে না।

বিশেষ করে চরাঞ্চলের মানুষদের এবারের শীত তাদের কাহিল করে ফেলেছে। রাস্তাঘাট-হাট বাজার এবং শহরে লোক চলাচল কমে গেছে। ব্যবসা-বাণিজ্যে এর প্রভাব পড়েছে। তবে নিম্ন বিত্ত মানুষদের একমাত্র ভরসা গাউন মার্কেটের পুরনো শীতের কাপড়। সেখানে উপচে পড়া মানুষের ভীড়।

 এ দিকে দ্বিতীয় দফায় গত এক সপ্তাহ ধরে ঘন কুয়াশা, কন কনে ঠান্ডা ও শৈত প্রবাহের কারণে অসহায় ও ছিন্নমূল পরিবারগুলো কাবু হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার আটটি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা নদীর চরাঞ্চলের ভাসমান পরিবারগুলো ঠান্ডায় দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে। স্থবির হয়ে পড়েছে সকল কার্যক্রম। ঘন কুয়াশা এবং ঠান্ডায় অফিস-আদালত, ব্যাংক-বীমা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী, ব্যবসায়ীরা যথা নিয়মে কর্মস্থলে যেতে পারছে না। যানবাহন চলাচল অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। প্রতিনিয়ত ঘটছে সড়ক দূর্ঘটনা। ঠান্ডার কারণে নানাবিধ রোগব্যধির প্রার্দুভাব দেখা দিয়েছে।

রাজারহাট (কুড়িগ্রাম) সংবাদদাতা: উত্তরাঞ্চলের জনপদ কুড়িগ্রাম রাজার হাটে হিমেল হাওয়া অব্যাহত, শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। গত ৪দিন ধরে সূর্যের আলো না থাকায়  মানুষ জন পড়েছে  চরম বিপাকে। শীতে শিশু ও  বৃদ্ধরা যুবু থবু হয়ে পড়েছে  ঘর থেকে বের হওয়ার সাহস পাচ্ছেনা তারা।বিশেষ  করে চরাঞ্চলের মানুষের আরও  করুন অবস্থা। দ্রব্য মুল্যের ঊর্ধগতিতে শীত উপেক্ষা করে বাধ্য হচ্ছে কাজে নামতে। প্রচন্ড শীতের  কারনে শীতজনিত রোগ দেখা  দিয়েছে  বিভিন্ন এলাকায়। স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। শীতার্ত  মানুষের জন্য সরকারি  ভাবে শীতবস্ত্র  বিতরন করা হলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল মনে করছে ভুক্তভোগীরা। এছাড়াও প্রচন্ড শীতের রবি মৌসুমি ফসল আলু শশা কুমড়া গম  শড়িষা ও ধানের বীজতলায় ব্যাপক রোগ বালাই দেখা দিয়েছে।

বিরামপুর (দিনাজপুর) সংবাদদাতা: হিমালয়ের পাদদেশ দিনাজপুর জেলার বিরামপুর তীব্র শীতে কাঁপছে। বয়ে যাচ্ছে হালকা মৃদু শৈত্যপ্রবাহ । ঘন কুয়াশা ও শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।

বিরামপুর কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, বিরামপুরে সর্বোচ্চ ১৪ এবং সর্বনিম্ন ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উঠানামা করছে। হিমেল বাতাস কনকনে শীত অনুভূত হচ্ছে। ঘন কুয়াশার সাথে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মতো শিশির কনা গড়িয়ে পড়ছে। তীব্র ঠান্ডায় জীবন জীবিকা থমকে গেছে। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে কেউ বের হচ্ছে না। ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে অঞ্চল। দিনের বেলায় আঞ্চলিক মহাসড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করছে, দিনভর দেখা মিলছে না সূর্যের। প্রচন্ড ঠান্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধ। জীবিকার তাগিদে  কাজে যোগ দেওয়া খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে।

মৌলভীবাজার জেলা সংবাদদাতা: ঘন কুয়াশা আর শীতের কারণে ভোগান্তিতে পড়ছেন মৌলভীবাজার জেলার খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। গত কয়েকদিন ধরে জেলাজুড়ে চলছে শীতের দাপট। তাপমাত্রার পারদ যত কমছে, ততই শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এ সঙ্গে হিম বাতাস ও ঘন কুয়াশা থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। জেলার প্রত্যেকটা গ্রাম ও চা বাগান-পাহাড়গুলোতে হাঁড় কাপানো শীতে একেবারে চরম দুর্ভোগের আবর্তে পড়েছে জনজীবন। মৌলভীবাজার জেলা কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ায় রিকশা, ব্যাটারি চালিত টমটম, সিএনজি চালকসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন। ঘন কুয়াশা ও শীতের দাপটে জনজীবনে দুর্ভোগের পাশাপাশি কর্মহীন হয়ে পড়েছেন মৌলভীবাজারের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষগুলো। জরুরি প্রয়োজন ও অফিসগামী মানুষ ছাড়া বাইরে তেমন মানুষের আনাগোনা নেই। জেলার প্রধান সড়কে ঘন কুয়াশার কারণে গাড়ির লাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে যান চলাচল করছে। শুক্রবার ১২ জানুয়ারি ২০২৪ইং, সকাল ৯টার সময় শ্রীমঙ্গলে তাপমাত্রা ১৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। পাহাড় আর হাওর বেষ্টিত মৌলভীবাজারে কনকনে শীতে কাবু চা বাগান ও হাওর পাড়ের বাসিন্দাদের চরম দুর্ভোগে ফেলেছে।

https://www.dailysangram.info/post/545886