১৭ মার্চ ২০১৭, শুক্রবার, ১০:১৫

এমপি রানার ভাইয়ের নির্দেশে দুই যুবলীগ কর্মীকে হত্যা

মূল কারণ যুবদল নেতাকে হত্যায় ব্যর্থতা * জবানবন্দিতে দুই আসামির চাঞ্চল্যকর তথ্য

টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানার ভাই জাহিদুর রহমান খান কাকনের নির্দেশেই


টাঙ্গাইলে যুবলীগের দুই কর্মী মোহাম্মদ শামীম (২৮) ও মামুন মিয়াকে (২৫) হত্যা করা হয়েছে। জেলা যুবদলের সভাপতি খন্দকার আহমেদুল হক শাতিলকে হত্যা করতে ব্যর্থ হওয়ায় তাদের হত্যা করা হয়। হত্যাচুক্তিতে শামীম ও মামুনকে সাত লাখ টাকাও দেয়া হয়। বাড়ি থেকে টাঙ্গাইল শহরের উদ্দেশে বের হন।

তারপর তাদের আর খোঁজ পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে নিখোঁজ শামীমের মা আছিয়া খাতুন বাদী হয়ে পরদিন টাঙ্গাইল সদর থানায় জিডি করেন।

নিহত দু’জনের পারিবারিক সূত্র জানায়, নিখোঁজ মামুনের বাবা আবদুল আজিজ বাদী হয়ে প্রায় এক বছর পর ২০১৩ সালের ৯ জুলাই টাঙ্গাইল বিচারিক হাকিম আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত অভিযোগ তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সদর থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। মামলায় মোর্শেদসহ তার দলের ১৩ জনকে আসামি করা হয়। সদর থানা পুলিশ ওই বছর ২১ সেপ্টেম্বর মামলাটি রেকর্ড করে। পরে মামলার তদন্তের দায়িত্ব জেলা গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) দেয়া হয়।

http://www.jugantor.com/first-page/